NID

নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম ২০২৩ – NID Card করতে কি কি লাগে?

3/5 - (2 votes)

নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম ২০২৩ – NID Card করতে কি কি লাগে?: আপনি কি নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে আপনি সঠিক ওয়েবসাইটেই এসেছেন। আজকের এই পোস্টে আমরা নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে সেইসব তথ্য দিয়ে থাকি, যা দৈনন্দিন জীবনে মানুষের উপকারে আসে। আশা করি আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি আপনার কাঙ্খিত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমরা সবসময় চেষ্টা করি, প্রতিটি বিষয় ধাপে ধাপে উপস্থাপন করার, তো চলুন শুরু করা যাক।

[quads id=2]

নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম

আজকে আমরা যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তা হলো: নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম ।  আপনারা এই পোস্টে বিস্তারিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন

নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।

ক) ভূমিকাঃ

  1. অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন
  2. আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
  3. নতুন ১৮ বয়সের অধিক, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন

[quads id=4]

খ) ধাপসমূহঃ

  1. ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন
  2. নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন
  3. সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউএর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন
  4. পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন
  5. আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে
  6. নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আপনার মোবাইলে SMS পাঠানো হবে, এর পর অনলাইন থেকেই একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।

তিনটি ধাপে (ব্যক্তিগত তথ্য, অন্যান্য তথ্য, বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা) নিবন্ধন ফর্ম পূরণ করতে হবে। আংশিক ফর্ম পূরণ করে তা সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে বাকি অংশটুকু পূরণ করার সুবিধা রয়েছে। এর জন্য অন্তত একটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে।

[quads id=2]

জাতীয় পরিচয়পত্র বা  National ID Card (NID)

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নাগরিকদের যে পরিচয় সনদ প্রদান করা হয় তাকে জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড কিংবা সংক্ষেপে এনআইডি (NID) বলা হয়। 

বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকদের জন্য এটি অত্যান্ত গরুত্বপূর্ণ একটি সনদ। সরকারী বেসরকারী যে কোন দাপ্তরিক কাজে এটি প্রয়োজন হয়। বর্তমানে জতীয় পরিচয়পত্রের স্মার্ট কার্ড প্রদান করা হয়।

আপনি কি নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র চান?

জাতীয় পরিচয়পত্র হালনাগাদ একটি চলমান প্রক্রিয়া। যিনি বাংলাদেশের নাগরিক কিন্তু এখনও নিবন্ধিত হননি,আপনার বয়স যদি ১০ বছর বা বেশি হয়ে থাকে কিন্তু এখনও ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হননি তাহলে অনলাইন এ ফর্ম পূরণ করে আপনার সিডিউল মোতাবেক সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে বায়োমেট্রিক প্রদান করুন। বায়োমেট্রিক প্রদানের সময় আপনার কিছু সংযুক্ত কাগজ পত্র প্রয়োজন হবে!

[quads id=4]

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে?

  1. অনলাইনে পূরণকৃত ফর্মের প্রিন্ট কপি
  2. এস.এস.সি সনদ -(বয়স প্রমাণের সনদ)
  3. জন্ম নিবন্ধন -(বয়স প্রমাণের সনদ)
  4. পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / টি.আই.এন -(বয়স প্রমাণের সনদ)
  5. ইউটিলিটি বিলের কপি/বাড়ী ভাড়ার রশিদ/হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদ – (ঐ এলাকায় সচরাচর বসবাস করেন এরুপ কোন প্রমাণ)
  6. নাগরিকত্বের সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
  7. বাবা, মা, স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের কপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

আপনার বয়স যদি চলতি বছরের ১ জানুয়ারী বা তার পূর্বে ১৮ বছর হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবেন

নতুন ভোটার হওয়ার প্রক্রিয়া

সাধারণত প্রতি তিন বছর পর পর আদম শুমারীর মাধ্যমে নতুন ভোটার নিবন্ধন করা হয়। সেই সময় নির্বাচন কমিশনের লোকজন বাড়ী বাড়ী গিয়ে নতুন ভোটারের তালিকা করে থাকেন।  যারা বাদ পড়েন তারা অনলাইনে আবেদন করে নতুন ভোটার হতে পারে। নির্বাচন কমিশন প্রতি বছর জানুয়ারী মাসের শেষে নতুন ভোটারের তালিকা প্রকাশ করে থাকে।

[quads id=2]

ভোটার নিবন্ধন একটি চলমান প্রক্রিয়া। আঠার বছর পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথে ভোটার নিবন্ধন করে ফেলা জরুরী। কেননা সময়মত ভোটার হতে না পারলে পরবর্তীতে অনেক হয়রানির স্বীকার হতে হয়।এছাড়ও অফিসিয়াল অনেক কাজ করতে ঝামেলা পোহাতে হয়।

ভোটার নিবন্ধন করার জন্য কোথায় যেতে হবে?

ভোট নিবন্ধন চলাকালে আপনার এলাকায় নিবন্ধন করতে পারবেন। যদি বাদ পড়ে থাকেন তাহলে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার নিবন্ধন করে নিতে পারবেন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য যোগাযোগ করুন। তার আগে আপনাকে ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম

আপনার বয়স যদি আঠার পূর্ণ হয় এবং ভোটার না হয়ে থাকেন তাহলে নিচের নিয়ম অনুসরণ করে খুব সহজেই ভোটার হতে পারেন। ভোটার নিবন্ধন সাধারণত নভেম্বর থেকে জানুয়ারী মাসের মধ্যে হয়ে থাকে। এলাকা অনুযায়ী সময়টা ভিন্নতা হয়। 

তবে যে কোন সময় অনলাইনে ভোটার নিবন্ধনের আবেদন করতে পারবেন।নিজেকে ভোটার নিবন্ধন করার জন্য অনলাইনে আবেদন করার পর আবেদন কপি প্রিন্ট করে নিন।

[quads id=4]

উপজেলা নির্বাচন অফিসে খোজ নিয়ে জানুন আপনার এলাকার ছবি, ফিংগার প্রিন্ট কখন শুরু হবে। আপনার এলাকার ছবি তোলা শুরু হলে আবেদন ফরম ও প্রয়োজনী কাগজপত্রসহ ছবি উঠে আসুন।

ছবি, ফিংগার নেওয়ার পর আপনাকে একটি স্লিপ দেওয়া হবে। স্লিপটি যত্ন করে রেখে দিন। স্মার্ট কার্ড নেওয়ার সময় স্লিপটি সাথে নিয়ে যাবেন।

ভোটার নিবন্ধন করার জন্য অনলাইনে আবেদন

ভোটার হওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। মোবাইলেও আপনি আবেদন করতে পারবেন। 

এজন্য ইন্টারনেটে https://services.nidw.gov.bd/ ঠিকানায়া গিয়ে নতুন ভোটার নেভিগেশন বাটন ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করে ফেলুন। 

[quads id=2]

এরপর ফরমটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিন। আপনার এলাকার নতুন ভোটারদের ছবি তোলা শুরু হলে ফরমটি সাথে নিয়ে ছবি উঠিয়ে নিন।

আপনার ল্যাপটপ/কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোন যদি না থাকে তাহলে কোন কম্পিউটারের দুকানে গিয়ে অনলাইনে আবেদন ফরমটি পূরণ করে নিন।

NID Smart Card

নতুন ভোটারের জন্য আপনার ছবি উঠা হয়ে গেলে জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য স্মার্ট কার্ড তৈরীর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। 

কয়েক মাসের মধ্যেই আপনার জন্য ভোটার আইডি কার্ডের একটি স্মার্ট কার্ড তৈরী হবে। কার্ড বিতরণের তারিখ আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে। নির্ধারিত তারিখে উপস্থিত হয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন।

[quads id=4]

আপনার স্মার্টকার্ড তৈরী হয়েছে কিনা অনলাইনে ট্রাক করে জেনে নিতে পারবেন। নির্বাচন কমিশনের সার্ভিস ওয়েবসাইটে গিয়ে কার্ড ট্রাকিং অপশন ক্লিক করে আপনার স্লিপ নাম্বার দিয়ে সার্চ করুন। আপনার কার্ড তৈরী হয়ে গেলে বিতরণের তারিখ দেখতে পারবেন।

অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করবেন কিভাবে?

আপনি আমাদের নিচের এই পোস্টটির মাধ্যমে খুব সহজেই NID Card Download করতে পারবেন! তার জন্য নিচের লিঙ্কে চাপ দিন!

জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করার নিয়ম

আপনি যদি এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার একটি মন্তব্য আমাদের অনেক উৎসাহ দেয়। আশা করি আপনারা আজকের পোস্ট: নতুন ভোটার হওয়ার নিয়ম পড়ে পুরো বিষয়টি জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইটি ভিজিট করার জন্য!

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম: আপনি কি জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম ডাউনলোড করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে আপনি সঠিক ওয়েবসাইটেই এসেছেন। আজকের এই পোস্টে আমরা জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে সেইসব তথ্য দিয়ে থাকি, যা দৈনন্দিন জীবনে মানুষের উপকারে আসে। আশা করি আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি আপনার কাঙ্খিত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমরা সবসময় চেষ্টা করি, প্রতিটি বিষয় ধাপে ধাপে উপস্থাপন করার, তো চলুন শুরু করা যাক।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম

আজকে আমরা যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তা হলো: জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম ।  আপনারা এই পোস্টে বিস্তারিত সকল তথ্য পেয়ে যাবেন

[quads id=2]

অনলাইন থেকে নিজেই জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারেন। শুধু আপনার ভোটার স্লিপ নম্বর/এনআইডি নম্বর ও মোবাইল নম্বর দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম ডাউনলোড করতে পারবেন। চলুন জেনে নিই, অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম ডাউনলোড করার নিয়ম-

মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড

আপনি যদি এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার একটি মন্তব্য আমাদের অনেক উৎসাহ দেয়। আশা করি আপনারা আজকের পোস্ট: জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম ডাউনলোড করার নিয়ম ২০২৩ পড়ে পুরো বিষয়টি জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইটি ভিজিট করার জন্য!

National ID Card Correction 1

[quads id=4] National ID Card Correction 2 National ID Card Correction 3[quads id=5]  National ID Card Correction 4 National ID Card Correction 5

[quads id=1] 

National ID Card Correction 6 National ID Card Correction 7

[quads id=4] 

National ID Card Correction 8

[quads id=3] 

NID কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম ২০২৩

এনআইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম ২০২৩: একটি দেশের নাগরিক হিসেবে আপনার পরিচয় বহন করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়মের মাধ্যমে আপনার সকল তথ্য সরকারি নথিতে সংরক্ষিত থাকে আপনি যে ভোটার এলাকার আওতাভুক্ত এলাকা থেকে আপনার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়মের আবেদন করা হয়।[quads id=2]

NID কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম

তবে কোনো কারণবশত যদি একজন বাংলাদেশী নাগরিক ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা ভুল করে থাকে। এ অবস্থায় সে তার ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করতে পারবে। তবে মনে রাখবেন অনলাইনে আপনি শুধুমাত্র আপনার হাউজ নং এবং পোস্ট অফিস পরিবর্তন করতে পারবেন অন্য কোনো ঠিকানা যেমন জেলা-উপজেলা ইত্যাদি কোন ভাবে পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।

[quads id=7]

তবে সম্পূর্ণ ঠিকানা যেমন স্থায়ী ঠিকানা বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য আপনাকে শারীরিকভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়মর ঠিকানা পরিবর্তন ফরম মাইগ্রেশন ফর্ম জমা দিতে হবে। অন্যদিকে অনেকেই রয়েছেন যারা জরুরি কারণ বাড়ির বাইরে অবস্থানরত অবস্থায় বাড়ির বাইরে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম নিবন্ধন করেছেন, এছাড়া বদলির কারণে বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন করতে হয়েছে।

[quads id=1]

সুতরাং আপনারা বর্তমান অবস্থা বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য আবেদন করতে পারেন। আজকে আর্টিকেলে আমরা আপনাদের দেখাবো কিভাবে অনলাইনে ঘরে বসে থেকে ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন কর আবেদন করা যায়।

অনলাইনে এনআইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তনের নিয়ম

[quads id=3]

আমরা আগেই বলেছি যে ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন বলতে শুধুমাত্র আপনার বাড়ির নাম্বার ডাকঘর এবং পোস্ট কোড পরিবর্তন করতে পারবেন। এছাড়াও ভোটার এলাকা উপজেলা জেলা পরিবর্তনের জন্য আপনাকে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়মের সম্পূর্ণ ঠিকানা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে। আলোচনার আপনাদের দেখাবো কিভাবে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড ঠিকানা পরিবর্তন করতে হয় ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য আপনাকে পাঁচটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে এবং তা সঠিকভাবে চলতে হবে নির্দেশনা অনুযায়ী।

[quads id=2]

  • ঠিকানা পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে প্রথমে আপনাকে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়মের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
  • আপনার অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন বা ইউটিলিটি বিল এর কপিটা জাতীয়তার সার্টিফিকেট হিসেবে আপনার ঠিকানা পরিবর্তন করুন।
  • জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম সংশোধন করার জন্য যে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে তা জমা দেন।
  • সকল তথ্য ও কাগজপত্র সংগ্রহ করুন এবং তা নির্ধারিত স্থানে আপলোড করুন

অনলাইনে এনআইডি আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন

[quads id=2]

প্রথমে আপনাকে বলে রাখি অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড পরিবর্তন সম্পূর্ণ অনলাইনের ইন্টারনেট ব্যবহার করে করা সম্ভব। তাই আপনি একটি কম্পিউটার অথবা মোবাইল থেকে আবেদন করতে পারবেন অবশ্যই ইন্টারনেট কানেক্টেড হতে হবে।

NID Card Address Change

[quads id=1]

NID Card Address Change

[quads id=3]

NID Card Address Change

[quads id=1]

  1. ঠিকানা পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে প্রথমে আপনাকে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম অফিশিয়াল services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইট রয়েছে সাইটে প্রবেশ করে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়মের নম্বরও পাসওয়ার্ড প্রদান করে আপনার একাউন্টে লগইন করতে হবে।
  2. আপনার প্রোফাইলে আপনার সামনে প্রদর্শিত হবে যেখানে আপনার নাম জন্মতারিখ বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য দেখতে পাবেন।
  3. আপনাকে সেলফি তুলে নিজের মুখ যাচাই করতে হবে।
  4. ঠিকানা অপশনে ক্লিক করুন।
  5. এডিট করার লক্ষ্যে বাটনে ক্লিক করুন আপনাকে ইডিট করার অপশন দেয়া হবে অর্থাৎ তথ্য পরিবর্তন করার জন্য সুযোগ দেওয়া হবে।[quads id=2]
  6. আপনি যদি বর্তমান ঠিকানা ঠিক রাখতে চান তাহলে তা টিক দিন আর যদি স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করতে চান তাহলে তার পাশে মার্ক করুন।
  7. পরবর্তীতে আপনার বাসা হোল্ডিং নাম্বার পোস্ট অফিস এবং পোস্ট কোড সঠিকভাবে লিখুন।
  8. এরপর নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।
  9. আপনার পরিবর্তন করার ঠিকানা সমূহ আপনার সামনে প্রদর্শিত হবে যদি সবকিছু সঠিক থাকে তাহলে পরবর্তী পেজে প্রবেশ করুন।
  10. এই ওয়েব পেজে আপনাকে ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য যে নির্ধারিত ফি করা হয় ধার্য করা হয়েছে তা প্রদান করতে হবে আপনি বিকাশ রকেট মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়মের তথ্য পরিবর্তনের 230 টাকা ফি প্রদান করতে হবে।
  11. অবশেষে আপনার দেওয়া তথ্যগুলো পরিবর্তন হয়েছে।

স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন ফরম

আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা চাকরি গত কারণে বা অন্য কোনো কারণে নিজেদের স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করতে চান এ অবস্থায় আপনাকে অনলাইন থেকে একটি সব পূরণ করতে হবে এবং উক্ত যথাযথ তথ্য দিয়ে সংযুক্ত করতে হয় একজন বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে আপনি অবশ্যই চাইবেন স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করার টিপস পেতে।

[quads id=7]

তাই আপনাদের উদ্দেশ্যে আমরা এখানে স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করার ফরম সংগ্রহ করে তা প্রকাশ করেছে আমরা আশা করবো আপনি তা এখান থেকে সংগ্রহ করবেন এবং আপনার স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করবেন।

ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম ১৩

আপনার বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তনের কারণে যদি ভোটার এলাকা পরিবর্তন করতে চান আপনাকে নিচের দেখানো ভোটার ঠিকানা পরিবর্তন ফরম মাইগ্রেশন ফর্ম 13 পূরণ করে আপনার বর্তমান ঠিকানা নির্বাচন অফিসে জমা দান করতে হবে। এটি পেতে হলে আপনাকে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম সংশোধন করার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।

[quads id=2]

অতঃপর ফর্ম এই অপশনে ক্লিক করুন আপনার সন্তান উপস্থিত হবে যেখানে আপনার উপজেলা থানা নির্বাচন কমিশনের স্বাক্ষর সম্বলিত একটি ফর্ম দেওয়া হবে। আপনি যেহেতু তথ্য পূরণ করবেন তাই প্রতিটি স্থানে যথাযথ তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করবেন যেমন আপনার নাম জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম নম্বর জন্ম তারিখ বর্তমান ঠিকানা এবং ঠিকানায় আপনি স্থানান্তর হচ্ছেন সেই ঠিকানা ইত্যাদি সকল তথ্য।

যেসব কারণে আপনার ভোটার এলাকা বা পাওয়ার তোমার ঠিকানা পরিবর্তন করতে হতে পারে

  1. বাসা পরিবর্তন
  2. বিয়ের কারণে ঠিকানা পরিবর্তন
  3. চাকরির স্বার্থে অন্য কোথাও বদলি হওয়া

[quads id=7]

উপরে দেওয়া তথ্যগুলো ভিত্তিতে আপনি সহজে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়মের ঠিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন বলে আশা করছি। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম সংক্রান্ত যেকোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন আমরা যেকোন সমস্যার সমাধান করার জন্য অপেক্ষায় রয়েছি।

Back to top button